প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন ও ব্যক্তির ভূমিকা

অষ্টম শ্রেণি (মাধ্যমিক ২০২৪) - ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান - History & Social Science - NCTB BOOK

আমাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে কতই না পরিবর্তন। কোনো কোনো সময় সেসকল পরিবর্তন হয় প্রাকৃতিক কাঠামোতে আবার কখনো রাজনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোর ওপর। এসকল পরিবর্তন প্রভাব ফেলছে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে। আমরা এসকল পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে নিজেদের অবস্থান ও ভূমিকারও বদল ঘটাই। এই শিখন অভিজ্ঞতার মাধ্যমে আমরা সময়ের সঙ্গে আমাদের এলাকার, দেশের সর্বোপরি বৈশ্বিকভাবে সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের পাশাপাশি ব্যক্তির অবস্থান ও ভূমিকায় কী ধরনের প্রভাব পড়ে তার সামগ্রীক চিত্র অনুসন্ধান করবো।

সময়ের সঙ্গে এলাকার সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন অনুসন্ধান

আমরা তো দেখি সময়ের সঙ্গে আমাদের এলাকার অনেক কিছু বদলে যায়। চলো এখন আমরা এরকমই একটা বিষয়ে অনুসন্ধান করি।

আমরা আমাদের এলাকার ২০ বছরের বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন, কেন হলো এসকল পরিবর্তন এবং এসকল পরিবর্তনে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ সম্পর্কে অনুসন্ধান করব। কাজটি করার জন্য আমরা এলাকাভিত্তিক ৫-৬ জনের দল তৈরি করে নিচে দেওয়া ছকের মতো করে একটি ছক তৈরি করে নিয়ে করব।

অনুশীলনী কাজ

প্রশ্ন: 

১. এলাকার পারিবারিক কাঠামো ২০ বছর আগে কেমন ছিল? 

২. এলাকার পারিবারিক কাঠামো এখন কেমন? 

৩. যদি কোনো পরিবর্তন হয়ে থাকে, পরিবর্তনের কারণগুলো কী কী? 

8. এলাকার উন্নয়ন মূলক কাজের ধরন ২০ বছর আগে কেমন ছিলো?

 ৫. এলাকার উন্নয়ন মূলক কাজের ধরন এখন কেমন? 

৬. যদি কোনো পরিবর্তন হয়ে থাকে, পরিবর্তনের কারণগুলো কী কী?

এলাকার বয়স্কদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে নিচের চার্টটি পূরণ করে উপস্থাপন করব।

এলাকার সামাজিক পরিবর্তনএলাকার রাজনৈতিক পরিবর্তনপরিবর্তনে যুক্ত ব্যক্তিবর্গ
   
   

সময়ের সঙ্গে বৈশ্বিকভাবে সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনের ওপর ব্যক্তির অবস্থান ও ভূমিকার প্রভাব অনুসন্ধান

 আমরা নিজ এলাকার সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন সম্পর্কে অনুসন্ধান করেছি। নিশ্চয়ই এই ধরনের পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী হয়ে আসছে এবং হচ্ছে। এখন আমরা আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বৈশ্বিক পরিসরে সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন এবং এসকল পরিবর্তনের ফলে সেসকল স্থানের ব্যক্তিবর্গের অবস্থান ও ভূমিকার যে ধরনের পরিবর্তন হয় তা অনুসন্ধান করে বের করবো .।

 • কাজটি করার জন্য প্রথমে আমরা ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন ও ব্যক্তির ভূমিকা ও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের বৈচিত্র্যময় গতিপথ উক্ত শিখন অভিজ্ঞতা দুটি খুব ভালোভাবে পড়বো। 

• এরপর উক্ত শিখন অভিজ্ঞতা দুটি এবং অন্যান্য উৎসের সাহায্যে দলে বসে সামাজিক প্রেক্ষাপেটের পরিবর্তন, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন এবং উক্ত পরিবর্তনের সেসময়ের মানুষের অবস্থান ও ভূমিকা অনুসন্ধান করব। 

• অনুসন্ধান হতে প্রাপ্ত তথ্য আমরা নিচে তৈরি ছকের মতো করে বিশ্লেষণ করবো।

প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনপরিবর্তন ব্যক্তির পরিবর্তন ব্যক্তির 
সামাজিক 
রাজনৈতিক 

আমরা তো অনেকভাবেই আমাদের অনুসন্ধান হতে প্রাপ্ত ফলাফল উপস্থাপন করেছি, এবার একটি বিতর্ক সভার আয়োজন করে আমাদের বিশ্লেষণকৃত তথ্য ও অভিজ্ঞতা উপস্থাপন করবো। বিতর্কের বিষয় এমন হতে পারে- 

১. শুধুমাত্র সামাজিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনই ব্যক্তির অবস্থান ও ভূমিকার ওপর প্রভাব ফেলে (পক্ষে/বিপক্ষে) 

২. শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের পরিবর্তনই ব্যক্তির অবস্থান ও ভূমিকার ওপর প্রভাব ফেলে (পক্ষে/ বিপক্ষে)

তোমরা কী খেয়াল করেছ পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীতেও মেয়েদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। এমনকী জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্য হিসেবেও অনেক মেয়ে বিশ্বের বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে কাজ করছেন। তাঁরাও দেশের জন্য গৌরব বয়ে আনছেন।

বলা যায়, আজ পুরুষের পাশাপাশি নারীরা কর্মজগতে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন। পরিবারে উপার্জনশীল নারীর কেবল মর্যাদা বাড়ে না তাঁদের ভূমিকার গুরুত্বও বাড়ে। তাঁরা সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নিচ্ছেন। সমাজবিজ্ঞানের ভাষায়, একে নারীর ক্ষমতায়ন বলা হয়।

অনুশীলনী কাজ

আমরা কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে ক্ষমতায়নের ফলে নারীর ভূমিকায় কী কী পরিবর্তন আসতে পারে নিচের দৃষ্টান্ত অনুযায়ী তার একটি তালিকা করি

পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীন একটি কবিতা ছোটোবেলায় সবাই পড়েছ। প্রথম দুটি পংক্তি বললেই মনে পড়ে যাবে 'রাখাল ছেলে। রাখাল ছেলে! বারেক ফিরে চাও, বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে কোথায় চলে যাও?'

এ কবিতার প্রসঙ্গ আসার আগেই একটি প্রশ্ন করি। ইদানীং গ্রামের জীবনে আরও অনেক ধরনের পরিবর্তন কী লক্ষ্য করছ তোমরা? করছ না? একটু খেয়াল করে কৃষিজমি বা লোকালয়ে তাকালে দেখবে অনেক পরিবর্তন। গরু দিয়ে লাঙলের চাষ কমে এসেছে। বেশির ভাগ কৃষিজমি চাষের কাজে ব্যবহার করা হয় টিলার ও ট্রাক্টর। এতে দ্রুত চাষ হয়। তাতে চূড়ান্ত বিচারে খরচ কম পড়ে। মানুষ এবং পশুর প্রচন্ড- পরিশ্রমও আর প্রয়োজন হয় না। কাজের ধরন পাল্টেছে। ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজেও ধীরে ধীরে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। কাস্তে নিয়ে রোদে-জলে পুড়ে আর ধান কাটতে হবে না। এ যন্ত্রের নাম কম্বাইন্ড হারভেস্টার। এভাবে কৃষি কাজে অনেক যন্ত্রপাতির ব্যবহার যেমন বেড়েছে তেমনি বাড়ছে সেচ, সার ও কীটনাশকের ব্যবহার। কৃষিজমি মজুরদের কাজ কমে যাওয়ায় তারা ধীরে ধীরে রিক্সা চালানো, নির্মাণকাজ, ফেরিওয়ালার কাজ ইত্যাদি নানা কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। আগের তুলনায় জমিতে যেমন ফসলের পরিমাণ বাড়ছে, বছরে এক ফসলের বদলে তিন ফসল হচ্ছে তেমনি উৎপাদিত পণ্যেরও বৈচিত্র্য বেড়েছে। আজ বাংলাদেশ শাক-সবজি, বিভিন্ন ফল, মাছ, ডিম ইত্যাদি চাষ ও উৎপাদনে বিশ্বের অগ্রণী দেশের মধ্যে একটি। এসবের সরবরাহ ও বিপণন ঘিরেও অনেক কাজ তৈরি হচ্ছে। বলা যায়, গ্রামের মানুষ আর আগের মতো কেবল কৃষিকাজ বা ধান চাষই করে না, তাঁদের চাষ যেমন বৈচিত্র্যময়, তেমনি কাজের ধরন বিচিত্র রকম হয়েছে।

ওই যে বলেছিলাম জসীমউদ্‌দীনের কবিতার কথা। সেই রাখাল বালকরা এখন হারিয়ে যাচ্ছে। খামারে যেভাবে গরু লালন করা হয়, তাতে আর মাঠে মাঠে চারণের কাজ নেই। বাঁশি বাজিয়ে গরু চরিয়ে কেউ আর জীবন কাটাচ্ছে না। তোমাদের মতো কিশোররা এখন লেখাপড়া করছে। যদিও অনেকে এখনো কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। দুর্ভাগ্যের বিষয় বাংলাদেশে এখনো প্রায় ৩০ লাখ শিশু শ্রমিক রয়েছে। সরকার অবশ্য তাঁদেরও পড়ালেখার মধ্যে নিয়ে আসার কার্যক্রম হাতে নিচ্ছে

একবার ভেবে দেখো তো স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের গ্রামীণ সমাজে কত ধরনের পরিবর্তন এসেছে। তোমরা তো জানোই যে, আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী - যিনি হলেন সরকার প্রধান, একজন নারী। সপ্তম শ্রেণির বইতে তোমরা দেখেছ জাতীয় সংসদের স্পিকারও একজন নারী। শিক্ষামন্ত্রী নারী, এমনকী শ্রমমন্ত্রীও নারী। এছাড়া সংসদের উপনেতাও একজন নারী।

কেউ কেউ নিশ্চয় লক্ষ্য করেছ যে, উপজেলা পরিষদে নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদে নারীরা সদস্য নির্বাচিত হন। একইভাবে শহরের কর্পোরেশনগুলোতেও নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। দেখা যাচ্ছে, সামাজিক কাঠামোতে যেমন পরিবর্তন ঘটে, তেমনি রাজনৈতিক কাঠামোতেও পরিবর্তন ঘটে। নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমাজের মতই রাজনৈতিক অঙ্গনেও পরিবর্তন ঘটছে। এটি অবশ্য পরিবর্তনের একটি দৃষ্টান্ত।

অনুশীলনী কাজ

এবার শিক্ষকের সহায়তা নিয়ে আমরা এ দুই ক্ষেত্রে পরিবর্তনের আরও আরও কারণ খুঁজে বের করতে পারি। আমরা তো জানি, পরিবারের বয়স্কজনদের সঙ্গে আলাপ করলে অনেক পুরোনো তথ্য পাওয়া যাবে।

গত ৩০-৪০ বছরে সমাজ ও রাজনৈতিক অঙ্গনে ঘটে যাওয়া পরিবর্তনের চিত্র:

ক্ষেত্রপূর্ববর্তী অবস্থাবর্তমান পরিবর্তন
নারীর অংশগ্রহণ  
প্রতিনিধিত্বের ধরন  
ভূমিকা  
অবদান  
রাষ্ট্রীয়/সামাজিক স্বীকৃতি  
গ্রহণযোগ্যতা  

রাষ্ট্রের ধারণা

অধ্যাপক গার্নারের মতে, রাষ্ট্র হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী অনেক ব্যক্তি নিয়ে গঠিত একটি জনসমাজ, যা বহিঃশক্তির নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত, রাষ্ট্রের একটি সুগঠিত সরকার থাকবে এবং এর নিয়ম-কানুন জনগণ মেনে চলবে।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি চারটি

১৯৭২ সালে গণপরিষদে গৃহীত সংবিধানে ৪টি মূলনীতির কথা বলা হয়েছে - জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। 

১. জাতীয়তাবাদ: বাংলা ভাষা, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতিগত পরিচয়ে জাতীয় ঐক্য গঠিত হয়। তাই সংবিধানে বলা হয়েছে, একই ভাষা ও সংস্কৃতিতে আবদ্ধ বাঙালি জাতি যে ঐক্যবদ্ধ ও সংকল্পবদ্ধ সংগ্রাম করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করেছে, সেই ঐক্য ও সংহতি হবে বাঙালি জাতীয়তাবদের ভিত্তি। 

২. সমাজতন্ত্র: অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সমতা আনার মাধ্যমে সবার জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠা সমাজতন্ত্রের মূল লক্ষ্য। 

৩. গণতন্ত্র: রাষ্ট্রের সকল কাজে নাগরিকের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করাই হলো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূলনীতি। 

৪. ধর্মনিরপেক্ষতা: রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি মানুষ স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করবে এবং ধর্ম পালনে কেউ কাউকে বাঁধা প্রদান করবে না- এই লক্ষ্য সামনে রেখে ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পরে সংবিধানের মূলনীতিতে কিছু পরিবর্তন ঘটেছে। ধর্মনিরপেক্ষতার ব্যাখ্যায় যদিও সকল ধর্মের মানুষের নিজ নিজ ধর্ম পালনে সম-অধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল তবুও তৎকালীন সরকার সংবিধান পরিবর্তন করে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মীয় প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়। তখন ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করা হয়, যদিও বহু ধর্মের মানুষের দেশে রাষ্ট্রের এরকম ধর্মীয় পরিচয় হতে পারে কী না, অনেকেই সে প্রশ্ন তোলেন। এছাড়া সমাজতন্ত্রের বদলে সামাজিক সুবিচারের কথা বলা হয়। এ সময় নাগরিক পরিচয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি কথাটিও যোগ করা হয়। আরও পরে দেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষের পরিচয়ের স্বীকৃতি দেয় রাষ্ট্র।

সংবিধানের প্রকারভেদ

সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্রের দর্পণস্বরূপ। একটি রাষ্ট্র পরিচালনায় কিছু নীতিমালা থাকার প্রয়োজন। কোনো কোনো রাষ্ট্রের সংবিধানে এই নীতিমালা পরিবর্তন বা সংশোধন করা যায়। আবার কোনো কোনো রাষ্ট্রে এটা অপরিবর্তনীয়। কোনো কোনো রাষ্ট্রে নীতিমালা লিখিত আকারে থাকে। কোনো কোনো রাষ্ট্রে থাকে অলিখিত আকারে।

বাংলাদেশ, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া প্রভৃতিসহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেরই সংবিধান লিখিত। এরূপ সংবিধান রচিত হয় দেশের বিশিষ্ট জ্ঞানী-গুণী ও প্রজ্ঞাবান রাজনীতিবিদদের মাধ্যমে এবং তা কোনো গণপরিষদ বা সম্মেলন কর্তৃক প্রণীত, ঘোষিত ও স্বীকৃত হয়।

অনুশীলনী কাজ

বাংলাদেশের সংবিধানের মূলনীতি অনুসারে নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্যগুলো দলে আলোচনা করে লিখি। প্রয়োজনে বই, ইন্টারনেট বা সাক্ষাৎকারের মাধ্যমেও তথ্য সংগ্রহ করতে পারি।
অধিকারকর্তব্য

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

Content added By
Promotion